স্মার্ট একাডেমি স্কুল এন্ড কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৩ ইং সালে। এই মাদরাসার প্রতিষ্ঠা লগ্ন এমনই সময়কাল ছিল। যখন অত্র এলাকার মানুষ ইসলামী ধ্যান ধারণা ও মূল্যবোধ থেকে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছিল। ঐ সময় অত্র এলাকায় একজন আলেমও খোঁজ করে সন্ধান মিলতো না।
ঠিক এমনই সময়ে একটি মাদরাসা প্রতিষ্ঠার অতীব প্রয়োজন মনে করছিলেন মিরপুরর যোগ্য ব্যক্তিত্ব হারেজ আলী মোল্লা ও নিম্ন লিখিত ব্যক্তিবর্গ সামসুদ্দিন আহমেদ, ওবেদ আলী মোল্লা, আহাজার আলী মালিথা, রমজান মল্লিক, আবুল হোসেন মন্ডল, আব্দুল মন্ডল, মনছের মিস্ত্রী, জফের আলী মুন্সি, মনিরুদ্দিন মল্লিক, রুস্তম আলী মালিথা, সামসুদ্দিন মন্ডল, মমিন মল্লিক, মসলেম মন্ডল (গেটপাড়া), আব্দুল মান্নান (নয়নপুর), আব্দুর রহমান (অঞ্জনগাছী), আজাহার আলী (অঞ্জনগাছী), মইনুদ্দিন (নওপাড়া) ও আব্দুর রশিদ (যুগিপোল)।
এদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসাবে ভূমিকা পালন করেন পশ্চিম বঙ্গে অবস্থিত পাকশী ফুরফুরা শরীফের প্রধান সম্মানিত পীর সাহেব জনাব আবু বক্কর সিদ্দিক নাজমুল ছালেহীন। যে কারণে মাদরাসাটির নাম করণ তার নামানুসারেই হয়। এদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল মিরপুর উপজেলার সর্ব প্রথম স্বীকৃতি প্রাপ্ত এই ঐতিহ্যবাহী মাদরাসাটি। এছাড়াও অত্র এলাকার লাখো মানুষ অক্লান্ত শ্রম ও অর্থ ত্যাগের বিনিময়ে এই মাদরাসায় যথেষ্ট অবদান রেখেছেন। সময় ও সুযোগের অভাবে তাদের নাম প্রকাশ করা সম্ভব হলো না।
মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ইসলামী ও সাধারণ শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে দেশ ও জাতী গঠনে এক যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করে আসছে। কুষ্টিয়া মেহেরপুর মহাসড়ক সংলগ্ন মিরপুর উপজেলা সদর বাসষ্ট্যান্ডেই এক মনোরম পরিবেশে মাদরাসাটির অবস্থান। এটি মিরপুর, ভেড়ামারা ও দৌলতপুর এই তিন উপজেলার একমাত্র ফাযিল (ডিগ্রী) পর্যায়ের মাদরাসা এবং এই তিন উপজেলার আলিম, ফাযিল কেন্দ্রীয় পাবলিক পরীক্ষার একমাত্র কেন্দ্র এই মাদরাসাতেই অবস্থিত। যাহা নকলমুক্ত পরিবেশে অতি সুনামের সহিত মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামী আরবীবিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরীক্ষা সমুহ পরিচালনা করে আসছে। অত্র প্রতিষ্ঠানটি দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে।
প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর আলাদা আলাদা মাসিক উপস্থিতি রেকর্ড এর তালিকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হবে।
শিক্ষকরা খুবই সহজে ড্যাশবোর্ড থেকে ক্লাস রুটিন তৈরি করতে পারবে এবং ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে পারবে । স্টুডেন্ট-ভিত্তিক রুটিন দেখা এবং শিক্ষক-ভিত্তিক রুটিন দেখা ইত্যাদি। তাছাড়াও ক্লাস রুটিন তৈরি হওয়ার সাথে সাথে ক্লাস অনুসারে, প্রতিটি স্টুডেন্ট এর প্রোফাইল ড্যাশবোর্ডে, ক্লাস রুটিন দেখা যাবে।
প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকটি শিক্ষকেরই আলাদা প্রোফাইল থাকবে। যার মাধ্যমে তিনি তার যাবতীয় কাজগুলো সম্পাদন করতে পারবেন।
শিক্ষকরা সহজেই ড্যাশবোর্ড থেকে পরীক্ষার রুটিন তৈরি করতে পারবে। শিক্ষকরা তা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে পারবে এবং স্টুডেন্টরা লগইন এর মাধ্যমে পরীক্ষার রুটিন দেখতে পারবেও ডাউনলোড বা প্রিন্ট দিতে পারবে।
স্টুডেন্টের পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর ইনপুট করার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিস্টেমটি প্রতিটি স্টুডেন্টের জন্য মার্কশিট তৈরি করে নেবে । শিক্ষকরা প্রয়োজন অনুসারে মার্কশিট এডিট করতে পারবে এবং প্রত্যেক স্টুডেন্ট ওয়েব সাইটে লগইন করে নিজস্ব মার্ক শীট ডাউনলোড করতে পারবে ।
প্রতিটি শিক্ষার্থীর আইডিকার্ড, অ্যাডমিট কার্ড, রিপোর্ট কার্ড ও সার্টিফিকেট ডাউনলোড দিতে পারবেন।
এস এম এস এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষার্থী, অভিবাবক ও শিক্ষককে যে কোনও ধরনের মেসেজ পাঠানো যায়। কোন শিক্ষার্থী যদি স্কুলে অনুপস্থিত থাকে তখনহাজিরানেওয়ার সাথে সাথে অভিভাবকের ফোনে অনুপস্থিতর মেসেজ চলে যাবে। সহজে ছাত্রছাত্রীদের এসএমএস মাধ্যমে প্রয়োজনীয় নোটিশ জানানো এবং গার্ডিয়ানকে এসএমএস দেয়ার সুবিধা
প্রতিটি স্টুডেন্টের জন্য একটি ডাইনামিক প্রোফাইল থাকবে এবং তাঁর প্রোফাইল ড্যাশবোর্ড থেকে তাদের আইডি কার্ড, রিপোর্ট কার্ড, মার্কশিট ও সার্টিফিকেট ডাউনলোড দিতে পারবে।
একজন শিক্ষক এক ক্লিকের মাধ্যমে সকল স্টুডেন্ট কে পরবর্তী শ্রেণিতে প্রোমোশন অথবা উত্তীর্ণ করে দিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে নতুন করে কোনও ডাটা ইনপুটের প্রয়োজন নেই।